কে
বলবে, এই ডিয়েগো ম্যারাডোনাই একসময় ফিফার সবচেয়ে বড়
সমালোচক ছিলেন!
দুর্নীতির দায়ে ছয় বছরের জন্য নিষিদ্ধ সাবেক ফিফা সভাপতি সেপ ব্ল্যাটার তাঁর চোখে ছিলেন ‘চোর’, আর ফিফা ছিল দুর্নীতির আখড়া। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ফিফার সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পরও শুরুতে তাঁর কড়া সমালোচনাই করেছিলেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। তবে ইনফান্তিনোর উদ্যোগে ধীরে ধীরে সেই বরফ গলেছে, এখন ম্যারাডোনা-ফিফার সম্পর্কটা অনেক উষ্ণ। এমনই যে, এবার বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির শুভেচ্ছাদূত হয়ে গেলেন ১৯৮৬ বিশ্বকাপের নায়ক।
শুধু তা-ই নয়, কাজটাকে ম্যারাডোনার কাছে মনেও হচ্ছে ‘স্বপ্নের চাকরি’। নিজের ফেসবুক পেজে নতুন দায়িত্বের ঘোষণাটা ম্যারাডোনা নিজেই দিয়েছেন, তবে সেই ঘোষণাতেও ছিল ব্ল্যাটার ও তাঁর সময়কার ফিফার প্রতি খোঁচা, ‘ব্যাপারটা এখন আনুষ্ঠানিক। অবশেষে আমার সারা জীবনের একটা স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে, স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত ফিফার হয়ে কাজ করতে পারছি, যেখানকার লোকগুলো ফুটবল ভালোবাসে।’ এএফপি।
দুর্নীতির দায়ে ছয় বছরের জন্য নিষিদ্ধ সাবেক ফিফা সভাপতি সেপ ব্ল্যাটার তাঁর চোখে ছিলেন ‘চোর’, আর ফিফা ছিল দুর্নীতির আখড়া। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ফিফার সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পরও শুরুতে তাঁর কড়া সমালোচনাই করেছিলেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। তবে ইনফান্তিনোর উদ্যোগে ধীরে ধীরে সেই বরফ গলেছে, এখন ম্যারাডোনা-ফিফার সম্পর্কটা অনেক উষ্ণ। এমনই যে, এবার বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির শুভেচ্ছাদূত হয়ে গেলেন ১৯৮৬ বিশ্বকাপের নায়ক।
শুধু তা-ই নয়, কাজটাকে ম্যারাডোনার কাছে মনেও হচ্ছে ‘স্বপ্নের চাকরি’। নিজের ফেসবুক পেজে নতুন দায়িত্বের ঘোষণাটা ম্যারাডোনা নিজেই দিয়েছেন, তবে সেই ঘোষণাতেও ছিল ব্ল্যাটার ও তাঁর সময়কার ফিফার প্রতি খোঁচা, ‘ব্যাপারটা এখন আনুষ্ঠানিক। অবশেষে আমার সারা জীবনের একটা স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে, স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত ফিফার হয়ে কাজ করতে পারছি, যেখানকার লোকগুলো ফুটবল ভালোবাসে।’ এএফপি।

No comments:
Post a Comment